খ) সন্ধিতে মিলন উচ্চারণভিত্তিক। সমাসে মিলন অর্থভিত্তিক।
৬। না বহুব্রীহি: নির্বাক-- নেই(ন) বাক যার।
তদ্ধিতার্থে, উত্তরপদ পরে ও সমাহার বুঝালে সংখ্যাবাচক শব্দ পূর্বে থেকে যে সমাস হয়, তাকে দ্বিগু সমাস বলে। তদ্ধিতার্থে, যথাঃ পঞ্চ (পাঁচটি) গো দ্বারা ক্রীত = পঞ্চগু। উত্তরপদ পরে, যথাঃ পঞ্চ হস্ত প্রমাণ ইহার = পঞ্চহস্তপ্রমাণ। [এখানে প্রমাণ শব্দ উত্তরপদ পরে থাকায় পঞ্চ ও হস্ত এই দুই পদের দ্বিগু সমাস হয়েছে]। সমাহারে, যথাঃ ত্রি (তিন) লোকের সমাহার = ত্রিলোকী।
যেমন : সিংহ চিহ্নিত আসন =সিংহাসন। এখানে ‘সিংহাসন’ সমস্ত পদ।
দ্বন্দ্ব সমাস নয় প্রকার:[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
১ ব্যুৎপত্তি ও সংজ্ঞা ২ ইতিহাস ৩ সন্ধির সঙ্গে পার্থক্য ৪ সমাসের অঙ্গ ৫ প্রকারভেদ প্রকারভেদ উপঅনুচ্ছেদ টগল করুন ৫.১ দ্বন্দ্ব সমাস ৫.২ কর্মধারয় সমাস ৫.৩ তৎপুরুষ সমাস ৫.৪ বহুব্রীহি সমাস ৫.৫ দ্বিগু সমাস ৫.
তথ্য website জেনে রাখুন- বিভিন্ন সমাসে বিভিন্ন পদের অর্থপ্রাধান্য :
এখানে দুটি বিশেষ্য পদ যোগে একটি বিশেষ্যপদ ই তৈরী হবে সমাসবদ্ধ পদ হিসেবে
যেমনঃ লবণ দ্বারা অক্ত (যুক্ত) = লবণাক্ত।
দ্বিতীয়াদি বিভক্তান্ত পদ পূর্বে থেকে যে সমাস হয়, তাকে তৎপুরুষ সমাস বলে। এতে উত্তরপদের অর্থ প্রধানভাবে থাকে।
এ পৃষ্ঠায় শেষ পরিবর্তন হয়েছিল ১৬:০৭টার সময়, ১৮ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে।
ক্ষণে ক্ষণে = প্রতিক্ষণে, ক্ষণ ক্ষণ = অনুক্ষণ, হপ্তা হপ্তা
⇒ সমাসের সম্পর্কিত কয়েকটি সংজ্ঞা বা টার্মস-
সব মিলিয়ে আলোচনার সুবিধার্থে আমরা সমাসকে নিম্নলিখিত প্রধান ৬টি ও ব্যতিক্রমী আরও ৩টি ভাগে ভাগ করে বিশ্লেষণের চেষ্টা করব